কেন নটরডেমে পড়া উচিত

এখন ইজ্জত রাখার জন্যই হোক আর যে কারণেই হোক, মহান আল্লাহ্‌র রহমতে আমি ২০১০ সালে নটরডেমে কলেজে পড়ার সুযোগ পাই (অবশ্যই ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে)। এবং দুই বছর এ কলেজে পড়ে আমি নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। পড়াশোনার দিকটা বাদ দিয়ে বাকি দিকগুলোও যদি শুধু বিবেচনা করা হয়, নটরডেম কলেজ যে নৈতিক শিক্ষা দেয় তা এই দেশে কেন, পুরো উপমহাদেশে বিরল! আমার নিজের দেখা কয়েকটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলি।
আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণঃ পর্ব ১

আমার প্রথম বিদেশ ভ্রমণঃ পর্ব ১

অন্য সবার মতো এই অধমেরও একবার 'বিদেশ' যাবার সুযোগ হয়েছিল। 'বিলাত' শব্দটির অর্থ ইংল্যান্ড/ ইউরোপ হলেও আমি দিন কয়েক থেকে, যেই দেশে গিয়েছিলাম সেখান থেকে ফিরে এলে, সম্মানিত খালেদ স্যার 'বিলাত ফেরতদের' তালিকায় আমার নাম অন্তর্ভুক্ত করেন। আমি খুব বেশিদূরের কোন দেশে যাইনি। গিয়েছিলাম মালয়েশিয়া। দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়া তেরটি রাজ্য এবং তিনটি ঐক্যবদ্ধ প্রদেশ নিয়ে গঠিত। দেশটি এশিয়ার খাদ্য স্বর্গ হিসেবে পরিচিত। নানা বর্ণ, ধর্ম আর সংস্কৃতির মানুষের অবস্থানের ফলে এখানকার খাবারও বেশ বৈচিত্র্যময়। এসব পরে বলব। আগে বলি গেলাম কীভাবে।
আমার গান শোনা পর্বঃ ১

আমার গান শোনা পর্বঃ ১

এরও বহু আগে কিছু গান শোনার কথা মনে পড়ে আমাদের বাসায়। আমার আম্মু আর আন্টি মিলে দুপুরের দিকে ক্যাসেটে কিছু গান ছাড়তো। একটা গানের সুর মাথায় এই মুহূর্তে ঘুরছে কিন্তু গানটার নাম মনে করতে পারছি না। আরও গোটা দুয়েক অদ্ভুত উৎস থেকে গান শোনা হতো। প্রথমটা হচ্ছে নুর সিনেমা হল থেকে মাইকে বাজানো শাকিল-খান-শাবনুর-রিয়াজ-মান্না-ওমর-সানি-মোসুমী-শাকিব-খান প্রমুখদের সিনেমার গান; দিনের নির্দিষ্ট সময়ের শোগুলোতে সিনেমাপ্রেমিদের 'বই' দেখার জন্য আহ্বান ছিল সম্ভবত সে গানগুলো। দ্বিতীয়টা হচ্ছে বাৎসরিক নেকমরদ মেলার সার্কাস অথবা যাত্রা থেকে বাজানো উচ্চস্বরের-বেরেওয়াজ-বেসুরা গান! সেসময় চাচা-মামাদের বিয়ের ভিসিডির গানগুলোও মুখস্ত হয়ে যেত দেখতে দেখতে।

রাজধানী ঢাকার কোন শপিং মল, মার্কেট বা এলাকা কবে বন্ধ থাকে

জনাব অর্বাচীন উজবুক সাহেব বৃহস্পতিবার সকালে উঠে ঠিক করলেন সেগুনবাগিচা যাবেন। ইদানিং খেয়ে খেয়ে যা ওজন হয়েছে, তাতে একটু কমানো দরকার; আর ওজন কমছে কী না তা জানার জন্য দরকার একটা ওজন মাপার যন্ত্র। সেগুনাবগিচার বিএমএ (এটা কিন্তু বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি না, এইটা হইল বাংলাদেশ মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশন!)-তে এই যন্ত্রটা পাওয়া যাবে। তিনি খানিকটা হেঁটে, খানিকটা বাসে চেপে প্রেস ক্লাবের সামনে নামলেন। এদিকে আবার মেট্রোরেলের কাজ চলছে! কিন্তু এলাকা সুনসান নীরব! বুঝতে বাকী রইল না তার! আজ এই এলাকার সকল দোকান-পাট বন্ধ। হায়রে কপাল, আজকেই এই জিনিস ঘটতে হবে। আরেকদিন উজবুক সাহেব স্বয়ং মঙ্গলবার বিকেলকে বুধবার বিকেল ভেবে নাচতে নাচতে বসুন্ধরা সিটিতে হাজির হলেন নতুন ফোন কিনবেন এই আনন্দে। আনন্দ কেন মাটি হলো বুদ্ধিমান পাঠক ঠিক জানেন। তাই উজবুক সাহেব আজ...বাকিটুকু পড়ুন